![]()
নিরাপত্তার অজুহাত দিয়ে ট্রাম্প কয়েক বছর ধরেই টিকটিক নিষিদ্ধের পাঁয়তারা করেছেন। তার কারণে অ্যাপটির কোটি কোটি ডলার লোকসান গুনতে হয়েছে। এই মাধ্যমে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট না থাকলেও তার সমর্থকদের বিশাল একটা অংশ সক্রিয়। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চ জানিয়েছে, টিকটিক বেছে বেছে ট্রাম্প-বিষয়ক ভিডিওগুলো সরিয়ে দিচ্ছে। বিশেষ করে যেসব বার্তায় ক্যাপিটল ভবনে হামলার উসকানি আছে, সেগুলোতে কোনো ছাড় দেয়া হচ্ছে না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নির্বাচনের আগে থেকে রীতিমতো ত্রাস ছড়াতে থাকেন ট্রাম্প। টুইটার বিষয়টি আঁচ করতে পেরে আগেভাগে কঠোর সিদ্ধান্ত নেয়। ভোট শুরু হওয়ার কয়েক মাস আগেই ট্রাম্পের ভুয়া পোস্টগুলোতে ল্যাবেল জুড়ে দেয়া হয়। তাদের দেখাদেখি ফেইসবুকও একই কাজ করে। বড় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোর মধ্যে ফেইসবুককেই একটু ‘ট্রাম্পপন্থী’ হিসেবে এত দিন দেখা গেছে। নির্বাচনে হারার পর সেই তারা এখন ট্রাম্পের বড় সমালোচক। ক্যাপিটল ভবনের হামলার পর টুইটার ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট ফিরিয়ে দিলেও মার্ক জুকারবার্গ বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন, অনির্দিষ্টকালের জন্য তিনি পোস্ট করতে পারবেন না। পালাবদল/এমএ |