ঢাকা: আরও ২১ জন সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
বিএফআইইউর এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ওই ২১ সাংবাদিক হলেন-দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম, ডিবিসি নিউজের হেড অব নিউজ প্রণব সাহা, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক উপ-প্রেস সচিব হাসান জাহিদ তুষার, ইনডিপেনডেন্ট টিভির প্রধান সম্পাদক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম শামসুর রহমান, হেড অব নিউজ মামুন আবদুল্লাহ ও বিশেষ প্রতিনিধি অনিমেষ কর, বাংলাদেশ প্রতিদিনের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক রুহুল আমিন রাসেল ও উপ-সম্পাদক মাহমুদ হাসান।
আরও আছেন-দৈনিক খোলা কাগজের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক জাফর আহমেদ (বর্তমানে বাংলানিউজে কর্মরত), দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি সম্পাদক এমজি কিবরিয়া চৌধুরী, আমাদের সময় ও আমাদের অর্থনীতির প্রধান প্রতিবেদক দীপক চৌধুরী, একুশে টেলিভিশনের হেড অব ইনপুট অখিল কুমার পোদ্দার, একাত্তর টিভির সাংবাদিক ঝুমুর বারী, একুশে সংবাদের সম্পাদক জিয়াদুর রহমান, কালবেলার বিশেষ প্রতিনিধি আঙ্গুর নাহার মন্টি, মাই টিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন সাথী, এসএ টিভির সাংবাদিক রাশেদ কাঞ্চন, বাসসের সিনিয়র রিপোর্টার শাহনাজ সিদ্দিকী, একুশে টিভির সাংবাদিক রাশেদ চৌধুরী প্রমুখ, এসএ টিভির হেড অব নিউজ মাহমুদ আল ফয়সাল এবং সমকালের সাংবাদিক রমা প্রসাদ।
এর আগে ৩০ ডিসেম্বর ১২ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাবের তথ্য তলব করেছিল বিএফআইইউ। সেই তালিকায় ছিলেন সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ্র বাদল, ঢাকা টাইমসের সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলন, বাংলাদেশ পোস্টের বিশেষ প্রতিনিধি নুরুল ইসলাম হাসিব, নাগরিক টিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক দ্বীপ আজাদ, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান বার্তা সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ ও উপ-প্রধান বার্তা সম্পাদক মো. ওমর ফারুক। এ ছাড়া ছিলেন প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) সাবেক মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, চ্যানেল আইয়ের বিশেষ প্রতিনিধি হোসনে আরা মমতা ইসলাম সোমা, দৈনিক জনকণ্ঠের উপসম্পাদক ওবায়দুল কবীর মোল্লা, দৈনিক জাগরণের সম্পাদক আবেদ খান, ফ্রিল্যান্সার সাংবাদিক অজয় দাস গুপ্ত এবং গ্লোবাল টিভির প্রধান সম্পাদক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এসব সাংবাদিকের অনেকেরই কর্মস্থল ও পদবি পরিবর্তন হয়েছে।