সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে দুদক মহাপরিচালক আখতার হোসেন এসব কথা জানান।
তিনি বলেন, 'সিআরআইয়ের পরিচালনা পর্ষদ বিভিন্ন রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য রাষ্ট্রীয় তহবিলের অপব্যবহার করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর ভিত্তিতে একটি অভিযান চালানো হয়।'
তিনি আরও বলেন, “তদন্তকালে নথিপত্র ঘেঁটে দেখা গেছে যে, সিআরআইয়ের চেয়ারম্যান সজীব আহমেদ ওয়াজেদ (জয়), ভাইস-চেয়ারম্যান হলেন সায়মা ওয়াজেদ পুতুল।”
সিআরআই ট্রাস্টিদের মধ্যে আছনে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং নসরুল হামিদ।
তবে, এনফোর্সমেন্ট টিম সিআরআই অফিস পরিদর্শন করে সেটি বন্ধ পান।
অভিযান চলাকালে, দুদক দল ডাচ-বাংলা ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংকসহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে সিআরআইয়ের ব্যাংকিং রেকর্ড সংগ্রহ করে।
প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনা করে দুদক আইএফআইসি ব্যাংকে সিআরআইয়ের নামে ৩৫ কোটি ২১ লাখ টাকার একটি এফডিআর খুঁজে পায়। এছাড়াও, সোনালী ব্যাংকের লেনদেনের রেকর্ডও পাওয়া গেছে।
দুদক এখন সংগৃহীত নথি ও আর্থিক লেনদেনের তথ্য বিশ্লেষণ করবে বলে জানান মহাপরিচালক।