![]()
পল্লী বিদ্যুত দর্শনা অফিসের এজিএম অমিত দাস জানান, সন্ধ্যার পর দর্শনা থেকে স্বামী-স্ত্রী দুজনে মোটরসাইকেলযোগে চুয়াডাঙ্গার বাসায় ফিরছিলেন। রাত আটটার দিকে জেলখানার সামনে সড়কে স্পিডব্রেকার খেয়াল করতে পারেনি আলতাফ হোসেন। এ সময় দ্রুতগামী মোটরসাইকেল স্পিডব্রেকারের ওপর উঠে গেলে ব্রেক চাপলে দুজনেই ছিটকে পড়েন । মাথায় প্রচণ্ড আঘাত লাগে উম্মে সালমার। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিলে সেখানে উম্মে সালমা মারা যান। আহত অবস্থায় আলতাফ হোসেন হাসপাতালে ভর্তি আছেন। আলতাফ হোসেনের বাড়ি নাটোর জেলার নজরপুর গ্রামে। চাকরির সুবাদে চুয়াডাঙ্গার শহরতলীর দৌলতদিয়াড় এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। নিহত উম্মে সালমার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আবু জিহাদ ফখরুল আলম খান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।। পালাবদল/এমএ
|